আমার এ কদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর শাহানশাহে বাগদাদ

0

আমার এ কদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর শাহানশাহে বাগদাদ-

তাহরে খানম >

‘আমার এ কদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর’ এ বাণী কার তা বুঝতে আমাদরে আর বাকি থাকনে।ি এমন মহমিার্পূণ বাণীট,ি ওলীকুল স¤্রাট আলে রসূল, নায়বেে মুস্তফা, গাউসুল জন্নিি ওয়াল ইনস, বড়পীর হুযূর শায়খ সুলতান সাইয়্যদে মুহউিদ্দীন আব্দুল ক্বাদরি জীলানী রাদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহুরই। আধ্যাত্মকি জগতরে মহান সাধক নায়বেে রাসূল (সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম) গাউসুস্ সাক্বালাঈন গাউসুল আযম তখনই এ পৃথবিীতে আবর্ভিূত হন, যখন পৃথবিীর মানুষ আবারও ঘোর অন্ধকারে নমিজ্জতি হয়ে পড়ছেলি। গাউসে পাক রাদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহুই তাঁর খোদা প্রদত্ত ইল্মী ও রূহানী শক্তি বলে দ্বীন ইসলামকে পুনরায় জীবতি করছেলিনে। তাই তাকে ‘মুহউিদ্দীন’ বা ‘ইসলাম’কে পুনরায় জীবতিকারী বলা হয়।
আসুন, আমরাও আরয কর-ি
‘ইয়া গাউস! ‘মুহউিদ্দীন’ হুয়ায়হে আপকা নাম,
কয়িুঁ কহ্ েআ-পনে বাচায়া হে ইসলামকি জান।
আপকি ক্বাদমােঁমে হামারা সালাম।’
তনিি র্সবদা নজিকেে ইসলামরে খদেমতে নয়িোজতি রাখনে। তনিি যখনই ওয়াজ নসহিত করতনে, তখন বভিন্নি রাজা-বাদশাহ্, মন্ত্রীর্বগ এবং সাধারণ মানুষ তাঁর মজলসিে উপস্থতি থাকতনে। যাতে তাঁর থকেে রূহানী ফুয়ূজাত হাসলি করতে পারনে। গাউসে পাকরে প্রতষ্ঠিতি তরীক্বা ‘ত্বরীক্বা-ই ক্বাদরেয়িা’। এ ত্বরীক্বার মাশায়খেও যুগে যুগে ইসলামরে প্রচার-প্রসারে ও বভিন্নি ধরনরে খদিমতে নজিদেরেকে নয়িোজতি রাখনে। যমেন- কুতুবুল আউলয়িা, বানয়িে জাময়ো হযরত সয়্যৈদ আহমদ শাহ সরিকিোটি আলক্বাদরেী, বানয়িে জশনে জুলুছে ঈদে মলিাদুন্নবী হযরত সয়্যৈদ মুহাম্মদ তয়্যৈব শাহ্ রাহমিাহুমাল্লাহু তা‘আলা এবং র্বতমান সময়ে তাঁদরেই উত্তরসূরী সয়্যৈদ মুহাম্মদ তাহরে শাহ্ আলকাদরেী দামাত বারকাতুহুমুল আলয়িা। এ মহান ওলীগণ তরীক্বা-ই ক্বাদরেয়িার শক্ষিা ও দীক্ষার প্রচার ও প্রসারে নরিলস ভূমকিা পালন করছনে। তাই হুজুর গাউসে পাকরে শক্ষিা ও আর্দশরে প্রচার-প্রসাররে ক্ষত্রেে এ উপমহাদশেরে সকল স্তররে মানুষ এ মহান সাধকদরে কাছে ঋণী। হুযূর গাউসে পাক হলনে পীরানে পীর, তাঁর জন্মরে র্পূব থকেইে অনকে কারামাত প্রকাশ পয়েছেলি এবং তাঁর জীবদ্দশায়ও অগণতি কারামত প্রকাশ পায়। এমনকি এখনো তাঁর কারামত প্রকাশ পাচ্ছ।ে ক্বয়িামত র্পযন্ত প্রকাশ পতেে থাকব।ে
হুযূর গাউসে পাক রাদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহু পৃথবিীতে আগমনরে র্পূবইে অনকে সম্মানতি ওলী তাঁর আগমনরে সুসংবাদ দয়িছেলিনে এবং এটওি বলছেলিনে য,ে ‘অতশিীঘ্রই এক আরফি বান্দার আবর্ভিাব ঘটব,ে যাঁর নাম হবে আব্দুল ক্বাদরি এবং তনিি পৃথবিীতে আগমনরে পর ঘোষণা করবনে, আমার এ ক্বদম আল্লাহর প্রত্যকে ওলীর র্গদানরে উপর। যখন তনিি এ কথা ঘোষণা দনে, তখন র্পূবাপর সকল ওলী এ কথা স্বীকার করে নবেনে।’ গাউসে পাকরে বখ্যিাত জীবন গ্রন্থ ‘বাহজাতুল আসরার ওয়া মা’দনিুল আনওয়ার’-এ র্বণতি আছে য,ে একদা শায়খ আবূ বকর ইবনে হওিয়ার তাঁর মজলসিে স্বীয় সাথীদরেকে নয়িে আউলয়িায়ে করোমরে অবস্থাদি আলোচনা করছেলিনে। তখন গাউসে পাকরে আবর্ভিাবও হয়ন।ি এক র্পযায়ে তনিি বলনে, ‘অতি সত্বর ইরাকে একজন অনারবীয় ব্যক্তরি জন্ম হব,ে যনিি মানুষরে নকিট অতি উঁচু র্মযাদাবান হবনে এবং তাঁর নাম হবে ‘আব্দুল কাদরি’ তনিি বাগদাদে বসবাস করবনে। তনিি বলবনে, ‘আমার এ ক্বদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর’। তাঁর যুগরে ওলীগণ তাঁর কথা মানবনে। তনিি স্বীয় যুগে একক ব্যক্তি হসিাবে আবর্ভিূত হবনে’। তাঁর যুগরে এক প্রসদ্ধি বুর্যুগ হলনে শায়খ আব্দুল্লাহ্ আল জূবী রহমাতুল্লাহি আলায়হ।ি
‘বাহজাতুল আসরার’-এর অন্য র্বণনায় আছে য,ে গাউসে পাকরে আবর্ভিাবরে র্পূবে একদা শায়খ আবূ আহমদ আব্দুল্লাহ্ ইবনে আহমদ ইবনে মূসা জাওনী, যনিি ‘হক্বক্বী’ উপাধীতে ভূষতি ছলিনে, ‘কোহে জরদ’-এ একাকী অবস্থায় থাকাকালে ৪৬৮ হজিরীতে ঘোষণা দনে, আমি সাক্ষ্য দচ্ছিি য,ে অতসিত্ত্বর অনারবীয় ভূ-খন্ডে এক পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবনে, যাঁর কারামতসমূহ অতমিাত্রায় প্রকাশ পাবে এবং সকল ওলীর নকিট তনিি র্পূণমাত্রায় গ্রহণযোগ্য হবনে। তনিি বলবনে, ‘আমার এ ক্বদম আল্লাহর প্রত্যকে ওলীর র্গদানরে উপর’। তাঁর সমমায়কি ওলীগণও তাঁর ক্বদমরে নচিে হবনে। তাঁর মাধ্যমে তাঁর যুগরে লকেরো ধন্য ও র্মযাদাবান হব।ে আর য-েই তাকে দখেবনে, তনিইি তাঁর নকিট থকেে উপকার লাভ করবনে।
বাহজাতুল আসরাররে অপর র্বণনায় রয়ছে,ে শায়খ আবূ মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্দুর রহমান ত্বাসফূনজী আলী করখী বলনে, ‘শায়খ আব্দুল ক্বাদরি তাঁর আপন জীবনরে প্রথম দকি,ে যৌবনকালে আমাদরে শায়খ তাজুল আরফেীন আবুল ওয়াফা কাকীস রাহমাতুল্লাহি তা‘আলা আলায়হরি সাক্ষাতরে উদ্দশ্যেে বাগদাদরে ক্বালমূনয়িায় আসতনে। যখন আবুল ওয়াফা তাঁকে দখেতনে, তখনই দাঁড়য়িে যতেনে এবং তাঁর নকিট উপস্থতি লোকদরে উদ্দশেে বলতনে, ‘আল্লাহর ওলীর জন্য দাঁড়য়িে যাও!’’ অধকিাংশ সময় তাঁকে আসতে দখেলে তাঁর উদ্দশেে কয়কে কদম এগয়িে গয়িে তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতনে। তনিি প্রায়শ একথা ও বলতনে, ‘যে ব্যক্তি এ যুবকরে সম্মার্নাথে দাঁড়াবে না, সে আল্লাহর ওলীর জন্য দাঁড়ালো না।’ যখন লোকরো তাঁর মুখে একথা বারংবার শুনলনে, তখন এ সর্ম্পকে তাঁর মুরীদগণ তাঁর নকিট তাঁর সর্ম্পকে জানতে চাইলনে। তখন তনিি বললনে, ‘এ যুবকরে এমন একটি সময় আসব,ে যখন বশিষ্টি ও সাধারণ লোকরো তাঁর মুখাপক্ষেী হব।ে আর আমি তাঁকে এ কথা প্রকাশ্য সমাবশেে বলতে দখেতে পাচ্ছ।ি তনিি বলছনে, ‘আমার এ ক্বদম আøাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর’। অতঃপর আল্লাহর ওলীগণরে র্গদানগুলো তাঁর জন্য ঝুঁকে যাব।ে কনেনা, ওই সময় তনিি তাঁদরে ক্বুত্বব হবনে। সুতরাং তোমাদরে মধ্যে যে ব্যক্তি তাঁর ওই সময়টুকু পাব,ে সে যনে তাঁর খদিমত করাকে নজিরে জন্য অপরহর্িায করে নয়ে’।
বশিষ্টি শায়খ আবুল ওয়াফা বলছনে, ‘যে গাউসে পাকরে সময় পাব,ে সে যনে তাঁর খদিমত করাকে নজিরে জন্য অপরহর্িায করে নয়ে’। আমরা গাউসে পাকরে সময়টুকুতো পাইন;ি কন্তিু গাউসে পাকরে আওলাদ, রাসূলে পাকরে আওলাদরে সময়টুকুতো পাচ্ছ,ি আমরা যনে তাঁদরে খদিমতে নজিদেরে উৎর্সগ করতে পার।ি মহান আল্লাহর রাব্বুল আলামীন আমাদরেকে ওই তাওফীক দান করুন। আ-মী-ন।
একদা শায়খ আক্বীল মানজাবী রহমাতুল্লাহি তা‘আলা আলায়হকিে জজ্ঞিসে করা হলো, ওই সময়রে কুত্বুব ক?ে তনিি বলনে, ‘তনিি এখন মক্কা শরীফে অবস্থান করছনে, আল্লাহর ওলীগণ ব্যতীত অন্য কউে তাকে চনিনো। আর অতসিত্ত্বর এখানে তনিি আত্মপ্রকাশ করবনে।’ আর ইঙ্গতি করছেনে ইরাকরে দকি,ে তনিি হলনে এক যুবক, ওই যুবক অনারবীয় হবনে। অতি গুণবান হবনে, বাগদাদে লোকজনরে সামনে ওয়া’য করবনে, বশিষ্টি ও সাধারণ লোকরো তাঁর কারামতসমূহ চনিতে পারব,ে তনিি হবনে স্বীয় যুগরে কুত্বব, আর বলবনে, আমার এ কদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর। আর ওলীগণ নজি নজি র্গদান তাঁর পদতলে সর্মপণ করবনে। আমি যদি এ যুগে খাকতাম তবে আমার মাথা তাঁর পদতলে নুইয়ে দতিাম। তনিি ওই ব্যক্তি যে লোকদরে মধ্যে যে কউে তাঁর কারামতরে সত্যায়ন করব,ে খোদা তাঁর মাধ্যমে তাঁকে উপকৃত করবনে’।
একদা শায়খ আলী ইবনে ওয়াহ্ব রহমাতুল্লাহি তা‘আলা আলায়হরি দরবারে ফক্বীরদরে একটি দল আসল। তাঁরা বললনে, ‘আজম’ (আরবরে বাইর)ে থকে’ে। তনিি বললনে, ‘আজমরে কোন জায়গা থকে?ে’ তাঁরা বললনে, ‘জীলান থকে’ে। তখন তনিি (সকলরে উদ্দশে)ে বললনে, ‘নশ্চিয় আল্লাহ্ তা‘আলা দুনয়িাকে এমন এক ব্যক্তি দ্বারা উজ্জ্বল করে দয়িছেনে, যনিি অতি সত্ত্বর তোমাদরে মধ্য থকেে আত্মপ্রকাশ করবনে, তনিি আল্লাহর খুবই নকৈট্যধন্য হবনে। তাঁর নাম ‘আব্দুল ক্বাদরি’ তাঁর প্রকাশ ঘটবে ইরাক।ে বাগদাদে তনিি ঘোষণা করবনে, ‘আমার এ কদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপরই। যুগরে ওলীগণ তাঁর এ বুর্যুগী ও র্মযাদার কথা স্বীকার করে নবেনে।
গাউসে পাক রদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহুর শুভ আবর্ভিাবরে পর, ৫৫৯ হজিরীতে বাগদাদরে হালবার খানক্বায় তাঁর মজলসিে এ বলে ঘোষণা দনে, ‘আমার এ ক্বদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর’। ওই সময় তাঁর মজলসিে ইরাকরে শায়খগণ ব্যাপকহারে উপস্থতি ছলিনে। তাঁদরে মধ্যে প্রসদ্ধি ৪৮ জন শায়খ উপস্থতি ছলিনে। ন¤িœে কয়কেজন শায়খরে নাম উল্লখে করা হলোঃ
শায়খ আলী ইবনুল হায়তী, শায়খ বক্বা ইবনে বত্তূ, শায়খ আবূ নজীব আব্দুল ক্বাদরি ইবনে আব্দুল্লাহ্ সোহরাওর্য়াদী, শায়খ আব্দুল ক্বাদরি ইবনে হাসান বাগদাদী, শায়খ শহিাব উদ্দীন ওমর ইবনে মুহাম্মদ সোহরাওর্য়াদী রহমাতুল্লাহি আলায়হমি প্রমুখ। আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁদরে প্রতি ও তাদরে সাথে আমাদরে প্রতওি সন্তুষ্ট থাকুন। আর শায়খ মুহউিদ্দীন আব্দুল ক্বাদরে জীলানী রাদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহু তাঁদরে সকলরে সামনে বক্তব্য রাখছলিনে। যখন তনিি ঘোষণা দলিনে, ‘আমার এ ক্বদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর’, তখনই শায়খ আলী ইবনুল হায়তী দন্ডায়মান হলনে এবং চয়োররে উপর চড়লনে। আর শায়খ (গাউসে পাক)’র ক্বদম শরীফ নয়িে নজিরে র্গদানরে উপর রাখলনে। উপস্থতি সবাইও আপন আপন র্গদান এগয়িে দলিনে এবং যারা অনুপস্থতি ছলিনে তারাও এ বাণী মনেে নয়িে নজিদেরে র্গদান ঝুঁকয়িে দয়িছেলিনে এবং গাউসে পাকরে র্পূবে যাঁরা এসছেলিনে, তাঁরাও এ কথা মনেে নয়িছেলিনে এবং যাঁরা তাঁর পরে এসছেলিনে, তাঁরাও মনেে নয়িছেলিনে। যমেন, গাউসে পাকরে শানে চর্তুদশ শতাব্দরি মুজাদ্দদি ইমাম আ’লা হযরত রদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহু বলছেনে,
‘জু ওলী ক্ববল থে ইয়া বা’দ হুয়ে ইয়া হোঙ্গে
সব আদব রাখতে হ্যাঁয় দলি সে মরেে আক্বা তরো’।
র্অথঃ যে ওলী র্পূবে ছলিনে কংিবা পরর্বতীতে এসছেনে, অথবা আগমন করবনে, সবাই, হে আমার আক্বা (মুনবি), তাঁদরে হৃদয়ে আপনার প্রতি আদব ধারণ করনে।
হযরত মুজাদ্দদি আলফে সানি রহমাতুল্লাহি তা‘আলা আলায়হি তার মাকতূবাত শরীফরে ১২৩ নম্বর মাকতূবে (৩য় খন্ড) লখিছেনে, ‘হযরত শায়খ আব্দুল ক্বাদরি জীলানী রাদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহুর যমানা থকেে আরম্ভ করে ক্বয়িামতরে র্পূব র্পযন্ত যত আউলয়িা, আবদাল, আক্বতাব, আওতাদ, নুজাবা, নুক্বাবা, গাউস অথবা মুজাদ্দদিরে আবর্ভিাব হবে তাঁরা সকলইে ত্বরীক্বতরে ফয়য, বরকত ও বলোয়ত র্অজনরে বলোয় গাউসুল আ’যমরে মুখাপক্ষেী। তাঁর মাধ্যম বা ওসীলা ছাড়া ক্বয়িামত র্পযন্ত কউে ওলী হতে পারবে না।
উপররে আলোচনা থকেে প্রতীয়মান হয় য,ে ক্বয়িামতরে র্পূবে ইমাম মাহদী আলায়হস্ িসালাম র্পযন্ত তনিইি বশ্বিব্যাপী ‘গাউসুল আ’যম’। তাঁর র্মযাদায় এ সময়সীমা কউে পৗেঁছতে পারবে না। সুতরাং প্রতটিি যুগে যত ওলী ও গাউসে যামান আসবনে তাঁরা সবাই গাউসে পাকরে অধীন ও প্রতনিধি।ি
তব,ে আফসোসরে বষিয় এ য,ে র্বতমান সময়ে কছিু হংিসুক ও কপট শ্রণেীর লোক নজিরে বড়ত্ব প্রকাশ করার জন্য ‘গাউসুল আ’যম’ দাবি করছে এবং গাউসে পাকরে মূল্যবাণ বাণী-
‘আমার এ ক্বদম আল্লাহর সমস্ত ওলীর র্গদানরে উপর’ কথাটি অস্বীকার করছে আর বলছে আমরাই স্বতন্ত্র গাউস। আমরা কংিবা আমাদরে পীর গাউসে পাককে ও তাঁর ক্বদমরে এ র্মযাদাকে অস্বীকার কর।ি বাংলা ভাষার প্রবাদটি ওই সকল লোককে স্মরণ করয়িে দতিে চাই-
আপনারে বড় বলে বড় সে নয়,
লোকে যাকে বড় বলে বড় সে হয়।
নজিে নজিে ‘গাউসুল আ’যম’ বলে বসলে ‘গাউসুল আ’যম’ হওয়া যাবে না। বলোয়ত যখোন থকেে পাওয়া যায়, ওই মহান দরবাররে গোলামী করার বকিল্প পথ নইে।
হুযূর গাউসুল আ’যম দস্তগীর রাদ্বয়িাল্লাহু তা‘আলা আনহুকে শাহানশাহে বাগদাদরে এ সম্মানটুকু মহান আল্লাহর প্রদত্ত। আজ যারা আ’লে রাসূল-এর সম্মান দখে,ে গাউসে পাকরে মহার্মযাদা দখেে হংিসা ও বদ্বিষেরে বশীভূত হয়ে নজিদেরেকে এ সব খোদাপ্রদত্ত উপাধকিে নজিদেরে নামরে সাথে কংিবা পরর্বিতে ব্যবহার করছ,ে তারা যে ঘোর অন্ধকারে নমিজ্জতি, তাতে সন্দহে কসিরে? তাদরে মনে রাখা দরকার, হাদীস শরীফে এসছে,ে যে ব্যক্তি সয়্যৈদ নয়; কন্তিু নজিকেে সয়্যৈদ বলে দাবি করে র্অথাৎ রাসূলে পাকরে বংশধর বলে নজিদেরেকে সাব্যস্ত কর,ে তারা অভশিপ্ত, আল্লাহর রহমত থকেে বঞ্চতি।
আল্লাহ্ সবাইকে হদোয়াত দান করুন এবং হদিায়তরে উপর প্রতষ্ঠিতি রাখুন!। বশিষেত আল্লাহ্ তাঁর রসূল-ই আক্রাম এবং হুযূর গাউসে পাক ও আউলয়িা-ই করোমরে ভালবাসার উপর আজীবন কায়মে রাখুন। আ-ম-িন।

শেয়ার
  •  
  •  
  •  
  •